Meaning of Life
মানুষের পৃথিবীতে আসার মূল উদ্দেশ্য কি ?
অনেক মানুষই এই প্রশ্নে ঘুরপাক খায়। এই ঘুরপাক খাওয়ার দোলাচলে তারা একপর্যায়ে তাদের মাথায় পরিবার ও সমাজ থেকে গেঁথে দেয়া ঈশ্বর, পরকাল এসবে উত্তর খোঁজার চেষ্টা করে। কিন্তু একটু রেশনাল হয়ে ভাবলেই কিন্তু ঐ ঈশ্বর, পরকালের কথা যারা বলেছে তাদের শত শত জারিজুরি ফাঁস করা যায়। তখন দেখা যায় মানুষের জীবনের উদ্দেশ্য তার নিজেকেই সেট করে নিতে হয়। মানুষকে পৃথিবীতে কে নিয়ে এসেছে বা কে পাঠিয়েছে? সহজ উত্তর কেউ নিয়ে আসেনি বা কেউ পাঠায়নি। বাবা-মায়ের ভালোবাসার ফসল হিসাবে অন্য সব জীব/প্রাণীর মতোই মানুষ বাবা-মায়ের জেনেটিক বৈশিষ্ট্য ও চেহারা নিয়ে জন্ম নেয়।
ইউনিভার্সিটিতে পড়ার সময় একটা সাপোর্টিং কোর্স ছিলো এনভায়রন্টমেন্টাল প্ল্যানিং এর উপরে। সেখানে ঐ কোর্সে আমি সর্বোচ্চ মার্কস পেয়েছিলাম। মনে আছে এক পরীক্ষায় সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের উপরে আমার উত্তর পেয়ে স্যার এতোটাই খুশি হয়েছিলেন যে ক্লসে সেটাকে রেফারেন্স হিসাবে তুলে ধরেছিলেন। আমি অবশ্য সেগুলো লিখেছিলাম এক জার্মান ম্যাগাজিন থেকে। আমার কাছে তাদের ‘ডয়েসেল্যান্ড’ নামক ম্যাগাজিন প্রতি সংখ্য পাঠাতো ৫ টি করে। সেখানে একটা সংখ্যা করেছিলো সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের উপরে। বাংলায় যাকে বলে টেকসই উন্নয়ন। টেকসই উন্নয়নের পূর্বশর্ত হচ্ছে এমন কোন উন্নয়নমূলক বা উন্নয়ন বিধ্বংসী কাজ করা যাবে না যাতে আমরা এখন যে ধরনের জীবন যাপন করি, যে ইভেন্ট করি, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যেনো তার চেয়ে কম কিছু পায়। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বেশীই পেতে হবে, কোনভাবেই কম নয়। এটা পৃথিবীর কাছে, আগামীর কাছে আমার-আপনার দায়। এজন্য পৃথিবীকে সুন্দর রাখতে হয়।
ধর্মের উদ্ভবের আগেই মানুষ নিজেদের স্বার্থে একটা একটা আইন, নিয়ম বানাতে শুরু করেছিলো যেনো সমাজে সবাই শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করতে পারে। হয়তো তার সবকিছু নৈতিক মানদন্ডে ঠিক ছিলো না তবে তাদের কিছু সেট অব রুলস ছিলো। যুগে যুগে রাষ্ট্রগুলো সেই আইনকে সংশোধন করতে করতে আজকের উন্নত সংস্করন বানিয়েছে যেখানে নৈতিকতা, মানবতা, মানবাধিকারের প্রাধান্য দেয়া হয়। অপরাধী শাস্তি পায়, যারা নিয়ম/আইন মেনে চলে তারা সুখে-শান্তিতে থাকে। এর বাইরেও মানুষ বিপন্ন, অভাবী, অসহায় মানুষকে ভালো রাখার দায়িত্ব নেয়। ঈশ্বর বলে দিয়েছে বলেই কি মানুষ এসব করে? আপনি বুকে হাত দিয়ে বলুন তো ঈশ্বর না বলে দিলে আপনি একটা ভিক্ষুকের থালায় রক্ষিত টাকা-পয়সা লুট করতেন? যদি তাই হয়ে থাকে তবে আপনি তো একটা প্রাণী, মানুষ নন।
মানুষ অবশ্য এই সুবিশাল মহাবিশ্বের এক অতি ক্ষুদ্র পৃথিবীর হাজার হাজার জীবের মধ্যে একটি জীব বা প্রাণী মাত্র। প্রকৃতি মানুষের জন্য আলাদা কোন নিয়ম বেঁধে দেয়নি। সমস্ত প্রানী, মানুষ বিলুপ্ত হয়ে গেলেও প্রকৃতির কিছু যায় আসে না। মানুষ অন্য প্রাণীর চেয়ে একটু বেশী গাণিতিক দক্ষতা অর্জন করেছে বলে, তার চিন্তাশক্তি তৈরি হয়েছে বলে, তার কমিউনিকেশানের শক্তিশালী ক্ষমতা আছে বলে এতো কিছু নিয়ে চিন্তা করছে। তার খাদ্যের পাশাপাশি শিক্ষা, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, বিনোদন, আরো কত কিছুর প্রয়োজন হয়। কল্পনা করুন তো, মানুষের কৃষি উৎপাদন নেই, এখনো বনে বলে শিকার করে তাকে খেতে হয় অন্য প্রাণীদের সঙ্গে প্রতিযোগীতা করে। তাহলে কি তাদের খাবার বাদে অন্যকিছু জুটতো? কৃষির সূচনা ও তৎপরবর্তী উদ্বৃত্ত থেকেই কিন্তু সব হয়েছে। এই আরাম আয়েশের, প্রেম, ভালোবাসার জৌলুসপূর্ণ জীবন পেয়েই মানুষের মাথায় এসে গেছে মৃত্যু হলেই কি জীবন শেষ? তখনই কিছু মানুষ ধান্দাবাজি করে তাদের বুঝিয়েছে মৃত্যু পরবর্তী জীবন আছে, সেখানে আছে এমনসব জিনিস যার প্রতি পৃথিবীতে মানুষের মোহ ছিলো কিন্তু সে পায়নি। স্বর্গে গেলে তার সবই পাবে, আর ঈশ্বরের কথা না শুনলে ঈশ্বর তাকে আগুনে পুড়িয়ে ঝলসাবে।
আত্মা নামক এক অবাস্তব জিনিসের সূচনাও হয়েছে সেখান থেকেই। মানুষ আগেই জেনে গিয়েছিলো মৃত্যুর পরে মানুষের শরীরও অন্য জীবের মতো পঁচে মাটির সঙ্গে মিশে যাবে। তখন ধারনা দেয়া হলো আত্মার, যার আসলে কোন অস্তিত্বই নেই। ধর্মগুলো মানুষের জীবনের উদ্দেশ্য বোঝালো ঈশ্বরের উপাসনা করা, তার নির্দেশ মেনে চলা, তার কথামতো ভালো কাজ করা আবার তার নির্দেশ মেনে তার কথা প্রসারের জন্য প্রয়োজনে অন্য মানুষদের হত্যা করা। মানুষও দেখলো পৃথিবীতে সে অন্যের দ্বারা অত্যাচারিত হয়েছে, অনেক না পাওয়ার যন্ত্রনা তার আছে, সে সেই অবিচারের বিচার ছেড়ে দিলো পরকালের উপর, মানসিক স্বান্তনা খুঁজে নিলো এই অবাস্তব বিষয়ের উপরে।
কিন্তু যেগুলোর আসলেই কোন অস্তিত্ব নেই, যেমন আত্মা, পরকাল সেগুলো না থাকলে কি পৃথিবী নরকে পরিনত হবে? এখানেই মানুষকে লিখিত, অলিখিত শত শত চুক্তি করে নিতে হয় পরিবারে, সমাজে, রাষ্ট্রে, বিশ্বে। তার ভালো থাকার জন্য। রাষ্ট্রকে মানুষকে ভালো রাখতে নিরাপত্তা, বিচার, অবকাঠামো এসবের ব্যবস্থা করতে হয়। ঈশ্বর কিন্তু কিছুই করে দেয় না, সবকিছুই করে মানুষ, ঈশ্বর বিষয়টাই বায়বীয়। মানুষের মনেই যার অস্তিত্ব, বাস্তবে কোন কিছুতে তার দেখা পাওয়া যায় না। এখন আসেন জীবনের অর্থ কি ঈশ্বর, পরকাল এসব ছাড়া?
আপনার জন্য জীবনের অর্থ ঠিক তাই যা আপনি জীবনের অর্থ হিসেবে নিজের জন্য ঠিক করে নিবেন। বিষয়টা একজন মানুষের নিজস্ব ব্যাপার। অনেক হিউম্যানিস্টই এটা বুঝতে পারে যে তাদের এতটুকু মানসিক সামর্থ্য আছে যে তারা তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী যেকোনো ধরনের জীবনের অর্থ বা উদ্দেশ্য দাঁড় করাতে পারবে। আমি যেমন একজন হিউম্যানিস্ট, আমার সামনে কোটি টাকার বান্ডিল পড়ে থাকলেও সেটাকে আমার নিজের বলে দাবী করবো না, নগ্ন কোন নারীর সঙ্গে এক বেডে শুয়ে থাকলেও তার সম্মতি ছাড়া তার গায়ে এতোটুকুও স্পর্শ করবো না, জ্ঞান থাকা অবস্থায় কারো ক্ষতি করার চেষ্টা করবো না, আমার দ্বারা কেউ বিরক্ত হোক, কেউ কষ্ট পাক আমার কার্যকলাপে সেটা আমি কখনোই চাই না। এখন পেশাগত, সামাজিক কিছু দায়দায়িত্ব পালনকে আমার জীবনের উদ্দেশ্য ভাবতে পারি। এই যে এখন এই লেখাটা লিখছি, মানুষকে জানানোর চেষ্টা করছি সেটাও আমার জীবনের একটি উদ্দেশ্য।
আপনার জীবনের উদ্দেশ্য আপনার ব্যক্তিগত বিষয়, সেটা অন্য কেউ সেট করে দিতে পারে না। কিছু মানুষ মনে করে জীবনের অর্থ এই জীবনের যাত্রাপথই, অন্যদিকে কিছু মানুষের কাছে জীবনের অর্থ হচ্ছে কোনো লক্ষ্যে পৌঁছানো। অতএব, সবার জীবনের উদ্দেশ্য এক নয়। কেউ কেউ যেহেতু মনে করে জীবনের গন্তব্য থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, তার অর্থ এই নয় যে বা যারা জীবনের এই যাত্রাপথ কে গুরুত্বপূর্ণ মনে করে সে বা তারা কোন ভুলের মধ্যে আছে। আপনি যদি মনে করেন পৃথিবীতে ঈশ্বরের আদেশ মেনে চলে ভালো কাজ করলে আপনি স্বর্গে গিয়ে আপনার অবদমিত লোভ লালসা পূর্ণ করবেন তবে আপনি তো আসলে লোভী। পৃথিবীতেই সেগুলো আপনার করতে ইচ্ছে হয় কিন্তু ঈশ্বর নিষেধ করেছে বলে করেন না। নিজের কাছে আপনি কি স্বচ্ছ? আপনার জীবনের উদ্দেশ্য কি তাহলে?
‘জীবনের কোন উদ্দেশ্য বা অর্থ নাই, কারন পরকাল বলতে কিছু নাই’ – এই জাতীয় কথা আমাদের কাছে তেমন অর্থ বহন করে না। যদি কোন প্রকার পরকাল বলতে কিছু না থাকে, তাহলে এই জীবনটা আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে, কারণ এখানে এই জীবনটা অত্যন্ত দুর্লভ। যদি হীরা ধুলাবালির মতোই অত্যন্ত সুলভ কিছু হতো তাহলে একটি হীরক খণ্ড ধুলোবালির মতোই সস্তা কিছু হতো। যেহেতু, এই জীবনটাই আমাদের একমাত্র জীবন, তাই আমাদের চেষ্টা করতে হবে তার যথাযথ ব্যবহার করতে। সাবধানে থেকে দীর্ঘ জীবন অর্জন, নিজে ভালো থেকে, অন্যদের ভালো রেখে যাওয়াটাই এক জীবনের সফলতা। যেহেতু মানুষের একটাই জীবন তাই একে যথাসম্ভব কাজে লাগাতে পারাটাই খাঁটি মানুষের বৈশিষ্ট্য। একটা ফুলের গন্ধে আপনি আচ্ছন্ন হবেন, একটা শিশুর হাসিতে আপনি আনন্দ পাবেন, সমুদের ঢেউয়ে আপনি বিমোহিত হবেন, বিপন্ন মানবতার সেবায় আপনি ছুটে যাবেন – এইতো। একটা মানুষের জীবনে আর কি কি দরকার? যেহেতু একটাই জীবন সেহেতু আপনি যেভাবে পারেন অন্যদের ভালো রেখে নিজে ভালো থাকবেন।
মানুষ এককভাবে দুনিয়ার অন্যতম অসহায় একটা প্রাণী। মানুষ সামষ্টিকভাবে শ্রেষ্ঠ। সেই জন্মের পর থেকেই তাকে একাধিক মানুষের উপরে নির্ভরশীল হয়ে থাকতে হয়। সাম্প্রতিক করোনা ভাইরাসের বিস্তার মানুষকে ভালোভাবেই বুঝিয়ে দিয়ে গেছে মানুষ একে অপরের সহযোগীতা ছাড়া অক্ষম। সেজন্য মানুষকে সবাইকে নিয়েই ভালো থাকার উদ্যোগ নিতে হয়। যারা শুধু নিজেরা ভালো থাকার জন্য পৃথিবীকে দুর্বিষহ করে তোলে তাদের দূর্বল করে দিয়ে সভ্য, সভ্যতার পৃথিবী গড়তে হয়।
আপনার শরীরে প্রতিনয়ত জীবানুর সঙ্গে যুদ্ধ হচ্ছে, আপনি দেখতে পাচ্ছেন না, অনুভব করতে পারছেন না। কারন আপনার ইন্দিয়গুলো মস্তিস্কে সেই সংকেত পাঠাতে অক্ষম। আবার আপনার এক পা প্যারালাইজড হয়ে গেলে বা অবশ করার ইঞ্জেকশান দিলে আপনি পায়ে কুড়াল মারলেও ব্যাথা পাবেন না। কারন আপনার পা থেকে ব্যাথার অনুভূতি মস্তিস্কে যাওয়ার নার্ভ সিস্টেম অকেজো হয়ে যায় তখন। তেমনি মানুষ তার চেতনা দিয়ে বুঝুক আর না বুঝুক অন্যসব প্রাণীর মতো মানুষও পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে চায়। সেজন্য সে মৃত্যুর মুহূর্ত্তেও বেঁচে থাকার জন্য সম্ভাব্য সব করে। মানুষ জানে সে বেঁচে থাকতে পারবে না, সেজন্য সে তার শরীরের অংশ, জীন দিয়ে পরবর্তী প্রজন্মের মাধ্যমে বেঁচে থাকতে চায়। মানুষকে যদি প্রকৃতির অঙ্গ মনে করেন তবে প্রকৃতি চায় মানুষের উদ্দেশ্য সে তার জেনেটিক্স বা তার ছাপ পৃথিবীতে রেখে যাক। এজন্য তাকে যৌনকর্ম করতে হয়, সন্তান জন্ম দিতে হয়, সন্তানকে বড় করতে সীমাহীন পরিশ্রম করতে হয়। সে তার ভালো লাগার অনুভূতি থেকেই এগুলো করে। কিন্তু প্রকৃতি তার গতিপথ ঠিক করে নিচ্ছে মানুষকে দিয়ে যদিও সেটা প্রকৃতির সামান্য উপাদান মাত্র যা না নিয়ে প্রকৃতি আসলে কেয়ারই করে না।
আপনি কেন এই ধরনের পূর্ব শর্ত দাঁড় করাবেন যে আপনার জীবনের উদ্দেশ্যে বা অর্থ বাহ্যিক ভাবে যাচাইকৃত হতে হবে? আসলে এই বিষয়টা যাচাই করার কথা আপনার নিজেকেই, বাইরের কারো নয়। আমাদের জীবন যে মূল্যবান সেটা কার সিদ্ধান্তে বুঝবো? এই ব্যাপারে কারো সিদ্ধান্তের প্রয়োজন নেই। আমাদের সবারই বেঁচে থাকার একটা কারণ আছে, যাকে বলা হয় Survival Instinct, যা বিবর্তনের পরিক্রমায় জৈবিকভাবে বিকশিত (Biologically evolved) হয়ে আমার আপনার মধ্যে বিরাজ করছে। একই রকমভাবে আমার এবং আপনার মধ্যে জৈবিকভাবে বিবর্তিত বা বিকশিত (Biologically evolved) পছন্দের প্রবণতা আছে যন্ত্রণা থেকে আনন্দের প্রতি কিংবা মৃত্যু থেকে বেঁচে থাকার প্রতি। এটা কোন দার্শনিক দৃষ্টিকোণ থেকে ন্যায্যতা পাবার কিছু নয়। জৈবিক প্রক্রিয়ার কারণেই আমি আপনি বেঁচে থাকাটাকে মূল্যবান মনে করি।
ধার্মিকরা এসব উত্তরে সন্তুষ্ট হয় না, তারা তাদের মনমতো উত্তর প্রত্যাশা করে যেখানে থাকবে তাদের ঈশ্বরের কথা, পরকালের কথা। এখানে সমস্যা হচ্ছে, তারা এমনই একটি চরম বা চূড়ান্ত উত্তর আশা করে, যদিও বাস্তবে তেমন কিছুই থাকে না। তবে এটাই জীবন, মানলেও জীবন চলবে জীবনের নিয়মে, না মানলেও চলবে। হতে পারে আমরা জীবনের যে অর্থ দাঁড় করাবো তাছাড়া হয়তো এই জীবন চরম অর্থে পুরোপুরি শূন্য, উদ্দেশ্যহীন অস্তিত্ব। আর আপনি যদি এই উত্তরে খুশি না হন তার অর্থ এই না যে ঈশ্বরের অস্তিত্ব আছে বা পরকাল নামক কোন কিছুর অস্তিত্ব আছে। এটা নিতান্তই আপনার ব্যক্তিগত অনুমান। আমাদের জন্য আমাদের নিজস্ব দাঁড় করানো অর্থ বা উদ্দেশ্যই যথেষ্ট যেখানে আমরা চাই সবার জীবন সুন্দর, সুখে, শান্তিতে, নির্ভাবনায় কাটুক। পৃথিবীটা বর্তমান ও ভবিষ্যতের সবার জন্যই সুন্দর বাসযোগ্য হোক, শুধু মানুষের জন্যই নয়, সকল জীবের জন্যই।
Meaning of Life | Purpose of Life | Human Life
Related Posts
এই ধর্মীয় উন্মাদনা এখনি থামাতে হবে, সভ্যতার পথে হাঁটুন
বাংলাদেশের সমাজটা অনেক পরিবর্তন হয়ে গেছে বিগত ২০/৩০ বছরে। এই পরিবর্তনের সবচেয়ে জঘন্য অনুঘটক ছিলRead More
Under the cover of development, the real image of India, Pakistan, and Bangladesh
India has sent a spacecraft to the moon and successfully landed there. There is noRead More
উন্নয়নের আড়ালে ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশের প্রকৃত করুন চিত্র
ভারত চাঁদে নভোযান পাঠিয়েছে এবং সেটা সেখানে সফল অবতরণও করেছে। ভারতের এতে গর্বের সীমা নেই,Read More
Comments are Closed