Some common myths about rape
ধর্ষণ ও যৌন নিপীড়নকে ঘিরে কিছু সাধারণ কল্পকাহিনী ও প্রকৃত বাস্তবতা বা ফ্যাক্ট
মিথ: যে কোন সময় একা বাইরে যাবেন না। গভীর রাতে বাইরে, অন্ধকার গলিপথে মহিলারা সবচেয়ে বেশি ধর্ষণের শিকার হয়। নিজেকে রক্ষা করার জন্য একজন মহিলার জন্য তার বাড়ির বাইরে একা থাকা এড়িয়ে চলাই সর্বোত্তম উপায়।
ফ্যাক্ট: একা হাঁটা এড়িয়ে চলার পরামর্শ, বিশেষ করে রাতে, যৌন নির্যাতন এড়ানোর জন্য একটি সাধারণ পরামর্শ। তবে, শুধুমাত্র ১১% ধর্ষণ ‘অপরিচিত’ দ্বারা সংঘটিত হয়। নারীরা তাদের বাড়িতে এবং তাদের কর্মস্থলে ধর্ষিত হয়, যেখানে তাদের অবিশ্বাস করার সম্ভাবনা কম এবং রিপোর্ট করার সম্ভাবনাও কম। এই মিথ ধর্ষণ বিরোধী আন্দোলন নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এবং নারী স্বাধীনতা সীমিত করতে পারে। এটি মনে হতে পারে যে মহিলারা একটি ‘কারফিউ’-এর অধীনে বাস করছেন এবং নির্দিষ্ট সময়ে বাসার ভিতরে বা নিয়ন্ত্রিতভাবে বাইরে থাকা একজন মহিলার দায়িত্ব। প্রায় ৯০% ধর্ষণ এমন পুরুষদের দ্বারা সংঘটিত হয় যারা তাদের সঙ্গে আগেই পরিচিত।
মিথ: যে মহিলারা যৌন নিপীড়নের শিকার হয় তারা যেভাবে পোশাক পরে বা আচরণ করে তা দ্বারা ধর্ষকরা প্ররোচিত হয়; ধর্ষণ শুধুমাত্র অল্পবয়সী নারীদের সাথেই ঘটে।
ফ্যাক্ট: অনেক নারীকে বিশ্বাস করানো হয় যে তারা যদি একটি নির্দিষ্ট শ্রেণীর নারীর অংশ না হয় তবে তারা ধর্ষিত হওয়া থেকে ‘নিরাপদ’। সব বয়সের, শ্রেণী, সংস্কৃতি, যোগ্যতা, যৌনতা, জাতি ও বিশ্বাসের নারী ও মেয়েরা ধর্ষণের শিকার হয়। আকর্ষনের তেমন গুরুত্ব নেই। প্রতিবেদনগুলি দেখায় যে লক্ষ্যবস্তু করা মহিলাদের আচরণ বা পোশাকের ধরনে একটি দুর্দান্ত বৈচিত্র্য রয়েছে। ধর্ষকরা সেই নারীদেরই বেছে নেয় যাদের তারা দুর্বল ভাবে, তাদের শারীরিক চেহারার ভিত্তিতে নয়।
কখনও কখনও মহিলারা তাদের বয়স বা শারীরিক চেহারার কারণে নিজেকে ‘অযোগ্য’ বা ‘অবাঞ্ছিত’ হিসাবে দেখেন এবং তাই ভেবে থাকেন তারা ধর্ষণ থেকে ‘নিরাপদ’। কিছু পুরুষ নারীর চেহারা বা বয়স নিয়ে কৌতুক করে বা মন্তব্য করে যে সে যৌনভাবে কাম্য বা উপলব্ধ কিনা, বা আদালতে তাদের নিজেদের রক্ষার অংশ হিসাবে তার চেহারা বা বয়স উল্লেখ করে তাকে যৌনতার জন্য উপযুক্ত নয় বলে মন্তব্য করে, সে অনেক সময় ভেবে থাকে ‘সে তার উপকার করেছে’। কিন্তু বাস্তবতা হলো তিন বছর থেকে নিরানব্বই বছর বয়স পর্যন্ত নারীরা ধর্ষিত হয়। ধর্ষণ হল সহিংসতার কাজ, যৌনতা নয়।
মিথ: সবাই জানে যখন একজন মহিলা বলেন না, আসলে তিনি প্রায়ই মনে মনে হ্যাঁ বলেন, নারীরা গোপনে ধর্ষিত হতে চায়।
ফ্যাক্ট: ধর্ষণ একটি ভয়ঙ্কর, হিংসাত্মক এবং অপমানজনক অভিজ্ঞতা যা কোনো নারী কখনো চায় না বা করার জন্য কাউকে সম্মতি দেয় না। আইনত, একজন ব্যক্তির যৌন যোগাযোগ স্থাপনের সময় যেকোন পর্যায়ে যৌন সম্পর্কের বিষয়ে তাদের মন পরিবর্তন করার অধিকার রয়েছে। একজন ব্যক্তি না বলার সময় যদি একজন যৌন সঙ্গী থেমে না যায় তবে সেটি যৌন নিপীড়ন হয়। যদি একজন ব্যক্তি কারো সাথে প্রেমের সম্পর্ক করে থাকে বা এর আগে একজন ব্যক্তির সাথে যৌন সম্পর্ক করে থাকে, তাহলে এর মানে এই নয় যে তাকে সেই ব্যক্তি লাঞ্ছিত বা অন্য সময়েও তার সঙ্গে যৌনতা করতে পারবে। প্রতিবার দুজন লোক যৌন সংসর্গে লিপ্ত হলে দুইজনকেই সম্মতি দিতে হবে। সম্মতি ছাড়া যৌন সম্পর্ক ধর্ষণ।
মিথ: মহিলা মাতাল ছিল / মাদক গ্রহণ করেছিল / তার চরিত্র খারাপ ছিল / একা একা অন্য গাড়িতে উঠতে চেয়েছিল / টাইট পোশাক পরেছিল / তাকে প্রলুব্ধ করেছিল / সম্ভবত সে যা চেয়েছিল তাই পেয়েছিল।
ফ্যাক্ট: যদি একজন ব্যক্তি অজ্ঞান হয় বা অ্যালকোহল বা মাদকদ্রব্যের দ্বারা তার জ্ঞান বিঘ্নিত হয়, তাহলে আইনত তারা সম্মতি দিতে অক্ষম। একজন নেশাগ্রস্ত ব্যক্তির সাথে অ-সম্মতিমূলক যৌনতাকেও যৌন নিপীড়ন হিসাবে দেখা হয়।
ধর্ষকরা বিভিন্ন ধরনের অজুহাত ব্যবহার করে তাদের ধর্ষণ করা নারীদের অসম্মান করার চেষ্টা করে এবং তাদের অপরাধের ন্যায্যতা প্রমাণ করতে চায়। কোনো নারীই ধর্ষণ বা যৌন নিপীড়নের শিকার হতে চায় না। প্রায়শই একটি ধর্ষণ মামলায় নারীর সঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনার চেয়ে নারীর চরিত্র নিয়ে বেশী কথা তোলা হয়। সংবাদপত্র এবং গণমাধ্যমগুলি প্রায়শই সমাজের মধ্যে নারীদের যে ভূমিকার কথা উল্লেখ করে তা হলো – ‘তরুণী মা’, ‘ঠাকুমা’, ‘ডাক্তারের স্ত্রী’ ইত্যাদি। যদি মহিলার ভূমিকা বা অবস্থানকে সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য হিসাবে দেখা না হয় তবে ধর্ষককে দায়ী না করে তাকেই প্রায়শই দায়ী করা হয়। এর অনেক অনেক উদাহরণ আছে বিশ্বব্যাপী।
নারীর আচরণের উপর আরোপিত অনেক কুপ্রথা ধর্ষকদের যেখানে সম্ভব সেখানে ধর্ষণের দায়ভার নারীদের উপর চাপিয়ে দেয়ার অনুমতি দেয়, এক্ষেত্রে ধর্ষণকারী বেশিরভাগ ভুক্তভোগী নারীর রিরুদ্ধে বিদ্বেষপূর্ণ অভিযোগ তোলে, ধর্ষণকে নারীর অসতর্কতা বা মূর্খতার শিকার হিসাবে দেখা হয়। ধর্ষণ ছাড়া অন্য কোন অপরাধ নেই যেখানে ভিকটিমকে দায়িত্বশীল দেখানোর জন্য এত প্রচেষ্টা ব্যয় করা হয় – আদালতে ডাকাতির শিকার ব্যক্তির চরিত্র বা আর্থিক পটভূমির কথা কল্পনা করুন।
মিথ: এক পর্যায়ে নারীরা ধর্ষণে সুখ পায় এবং সেটি উপভোগ করে, তারা গোপনে ধর্ষণের শিকার হতে চায়।
ফ্যাক্ট: এটি ব্যাপকভাবে বিশ্বাস করা হয় যে মহিলারা ধর্ষণ উপভোগ করেন বা এটি ‘শুধু ভুল সময়ে, ভুল জায়গায় যৌনতা’। ধর্ষণ একটি সহিংসতা এবং অপমানজনক অপরাধ যার মধ্যে মারধর, শারীরিক জখম, ছুরি ও লাঠির ব্যবহার, প্রস্রাব এবং মলত্যাগ অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। গবেষণায় ধারাবাহিকভাবে দেখানো হয়েছে যে বেশিরভাগ ধর্ষণের ক্ষেত্রে কিছু মাত্রায় শারীরিক শক্তি জড়িত থাকে। প্রায়শই যখন একজন মহিলা ধর্ষিত হয় তখন সে ভয় পায় যে তাকে হত্যা করা হবে – ধর্ষকরা প্রায়শই একজন মহিলা বা তার সন্তানদের হত্যার হুমকি দিয়ে থাকে তার ‘অপরাধ’ এবং আক্রমণের পরে নারীর নীরবতা নিশ্চিত করতে। নারীরা যৌন সহিংসতা উপভোগ করে না। হত্যা, ডাকাতি এবং অন্যান্য অপরাধের শিকারদের কখনো এভাবে বলা হয় না যে তারা তাদের উপর ঘটে যাওয়া অপরাধ উপভোগ করে।
মিথ: মহিলা আঘাত পাননি বা প্রত্যাঘাত করেননি, এটা ধর্ষণ হতে পারে না।
ফ্যাক্ট: যে পুরুষরা নারী বা মেয়েদের ধর্ষণ বা যৌন নিপীড়ন করে তারা প্রায়ই অস্ত্র বা সহিংসতার হুমকি ব্যবহার করে নারীদের ভয় দেখায়। সহিংসতার কোনো দৃশ্যমান প্রমাণ না থাকার মানে এই নয় যে একজন নারীকে ধর্ষণ করা হয়নি।
আরেকটি মিথ যা এর সঙ্গে হাতে হাত ধরে চলে তা এমন – ‘ধর্ষণ হলো মৃত্যুর চেয়েও খারাপ পরিণতি’ এবং এটি এই বিশ্বাসের সাথে সম্পর্কযুক্ত যে মহিলাদের সর্বত্র লড়াই করা এবং প্রতিরোধ করা উচিৎ। ধর্ষণের বাস্তবতার মুখোমুখি হয়ে মহিলারা প্রতি সেকেন্ডে সেকেন্ডে ভিন্ন ভিন্ন সিদ্ধান্ত নিতে পারে যেটি তার ক্ষতি কমাতে পারে। যেখানে প্রাথমিক প্রতিরোধ, ধস্তাধস্তি এবং অনুনয়-বিনয় ব্যর্থ হয়েছে, সেখানে আরও সহিংসতার ভয় প্রায়ই মহিলাদের প্রতিরোধ সক্ষমতাকে সীমিত করে। সেই মুহুর্তে মহিলাদের সামনে একমাত্র উপলব্ধ থাকে তাদের ক্ষতি সীমিত করা।
মিথ: নির্দিষ্ট জাতি এবং ব্যাকগ্রাউন্ডের পুরুষদের যৌন সহিংসতার সম্ভাবনা বেশি।
ফ্যাক্ট: কোন সাধারণ ক্যাটাগরির ধর্ষক নেই। গবেষণায় দেখা গেছে যে পুরুষরা যারা যৌন সহিংসতা করে তারা প্রত্যেকটি অর্থনৈতিক, জাতিগত, বয়স এবং সামাজিক গোষ্ঠী থেকে আসে। ধর্ষকদের ৯০% পুরুষ তাদের ভিকটিম নারীদের পরিচিত।
মিথ: যে পুরুষরা ধর্ষণ বা যৌন নির্যাতন করে তারা মানসিকভাবে অসুস্থ বা পিশাচ।
ফ্যাক্ট: স্টাডিগুলো ইঙ্গিত করেছে যে ৫% পুরুষ তাদের অপরাধের সময় মানসিক রোগে আক্রান্ত ছিল। কিছু দণ্ডিত ধর্ষককে মানসিক চিকিৎসার জন্য রেফার করা হয়।
মিথ: লোকটি মাতাল ছিল / মাদকাসক্ত / হতাশ / চাপের মধ্যে / নিজের সেন্সে ছিল না।
ফ্যাক্ট: পুরুষরা ধর্ষণের কাজটিকে ন্যায্যতা দেওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের অজুহাত ব্যবহার করে। কোন অযুহাতই গ্রহনযোগ্য নয়।
মিথ: একজন পুরুষ একবার যৌন উত্তেজিত হলে সে নিজেকে নিয়ন্ত্রন করতে পারে না। তাকে সেক্স করতেই হয়।
ফ্যাক্ট: গবেষণায় দেখা যায় যে বেশিরভাগ ধর্ষণ পূর্বপরিকল্পিত হয় অর্থাৎ সেগুলি হয় সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে পূর্ব পরিকল্পিত। একাধিক আততায়ীর দ্বারা সংঘটিত সমস্ত ধর্ষণ সর্বদা পরিকল্পিত। পুরুষরা খুব সহজেই তাদের যৌন মিলনের তাগিদ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে – তাদের নিজেদের নিবৃত্ত করার জন্য কোনও মহিলাকে ধর্ষণ করার দরকার নেই। ধর্ষণ একটি সহিংসতা – যৌন তৃপ্তি নয়। যে পুরুষরা ধর্ষণ বা যৌন নিপীড়ন করে তারা আধিপত্য বিস্তার, আইন লঙ্ঘন এবং অন্যকে নিয়ন্ত্রণ করার বিকৃত মনোবাসনা পূরণ করে।
মিথ: ধর্ষণকারী পুরুষরা যৌনতায় হতাশ / ইচ্ছুক সঙ্গীর সাথে যৌন মিলনের সুযোগ পায় না।
ফ্যাক্ট: যে পুরুষরা ধর্ষণ করে তাদের অন্য যে কোনো পুরুষের মতোই কোনো নারীর সাথে সহবাস বা তাৎপর্যপূর্ণ সম্পর্ক থাকার সম্ভাবনা থাকে। প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজনের বেশি নারী তাদের সঙ্গী বা তাদের স্বামীদের দ্বারা ধর্ষিত হয়। যে মহিলারা পতিতা হিসাবে বা যৌন কর্মী হিসাবে কাজ করে তাদের সাধারণত পুলিশ, ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থা, বিচার বিভাগ এবং সাধারণভাবে সমাজের পক্ষপাতদুষ্ট প্রথা ধর্ষণের শিকার হিসাবে গণ্য করে না।
মিথ: মহিলারা প্রায়ই ধর্ষিত হওয়ার গল্প ফাঁদে বা মিথ্যা বলে।
ফ্যাক্ট: কেউ ধর্ষণ বা যৌন নিপীড়নের হলে তার জন্য পুলিশে রিপোর্ট করা বা না করা একটি কঠিন সিদ্ধান্ত হতে পারে। বর্তমানে, এটি অনুমান করা হয়েছে যে প্রতি বছর ইংল্যান্ড এবং ওয়েলসে ধর্ষিত ৮৫,০০০ নারী এবং যৌন নির্যাতনের শিকার হওয়া ৪০০,০০০ এর মধ্যে মাত্র ১৫% নারী পুলিশে রিপোর্ট করে। এর একটি গুরুত্বপূর্ণ কারন হিসাবে নারীরা মনে করে থাকেন তাদেরকে কেউ বিশ্বাস করবে না। দুর্ভাগ্যবশত, কিছু অসামঞ্জস্যপূর্ণ মিডিয়া প্রতি বছর খুব কম সংখ্যক ঘটনাকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে প্রচার করে যেখানে কোন কোন নারী ধর্ষণের মিথ্যা গল্প সাজায় বা তথাকথিত যৌন নির্যাতনের অভিযোগ আনে। প্রকৃতপক্ষে, এই ধারণাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা। বহু বছর ধরে, গবেষণায় দেখা গেছে যে ধর্ষণের অভিযোগে মিথ্যা কেসের হার অন্য কোনো অপরাধের জন্য মিথ্যা কেসের হার থেকে আলাদা নয়, অর্থাৎ প্রায় ৪%।
মিথ: নারীরা অন্য নারীকে ধর্ষণ করতে পারে না
ফ্যাক্ট: শুধুমাত্র একজন পুরুষই ধর্ষণের অপরাধ করতে পারে কারণ অনুপ্রবেশ একটি লিঙ্গ দিয়ে হতে হয়। তবে নারী ও পুরুষ উভয়েই ধর্ষণের শিকার হতে পারে। যদি অনুপ্রবেশ একটি লিঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু দিয়ে হয়, তাহলে অপরাধটি অনুপ্রবেশ দ্বারা আক্রমণ।
বেশিরভাগ যৌন নিপীড়ন মহিলাদের বিরুদ্ধে পুরুষদের দ্বারা সংঘটিত হয়, তবে যে কেউ যৌন নিপীড়নের শিকার হতে পারে এবং সমপ্রেমী সম্পর্কের ক্ষেত্রেও অনেক সময় মানসিক, শারীরিক এবং যৌন নির্যাতন ঘটে। প্রায়শই যখন নারীরা অন্য নারীদের দ্বারা লাঞ্ছিত হয় তখন তারা ভয় পায় যে তাদের বিশ্বাস করা হবে না।
Related Posts
এই ধর্মীয় উন্মাদনা এখনি থামাতে হবে, সভ্যতার পথে হাঁটুন
বাংলাদেশের সমাজটা অনেক পরিবর্তন হয়ে গেছে বিগত ২০/৩০ বছরে। এই পরিবর্তনের সবচেয়ে জঘন্য অনুঘটক ছিলRead More
Under the cover of development, the real image of India, Pakistan, and Bangladesh
India has sent a spacecraft to the moon and successfully landed there. There is noRead More
উন্নয়নের আড়ালে ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশের প্রকৃত করুন চিত্র
ভারত চাঁদে নভোযান পাঠিয়েছে এবং সেটা সেখানে সফল অবতরণও করেছে। ভারতের এতে গর্বের সীমা নেই,Read More
Comments are Closed