1971
1971 Genocide

1971 Bangladesh Genocide

ইতিহাসের অন্যতম নৃশংসতম গণহত্যা এখনো আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পায়নি

আজ ২৫ শে মার্চ, গণহত্যা দিবস। ১৯৭১ সালের আজকের এই দিন থেকে শুরু করে ১৬ ই ডিসেম্বর পর্যন্ত ৯ মাসে পাকিস্তানি হানাদার ও তাদের এদেশের দোসর রাজাকার-আলবদররা মিলে ৩০ লক্ষ মানুষকে হত্যা করে। ২ লক্ষ মা, বোনের সম্ভ্রমহানি করে, পঙ্গু করে আরো লক্ষ লক্ষ মানুষকে। নানা কারনে ইতিহাসের এতো বড় একটি হত্যাযজ্ঞ আন্তর্জাতিকভাবে গণহত্যার স্বীকৃতি পায়নি। আমাদের প্রচেষ্টারও ঘাটতি আছে। যে যেভাবে পারেন এই দাবী তুলুন ও প্রচেষ্টা চালান। আর্মেনিয়ার গণহত্যা ১০০ বছর পরে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছে, বাঙালির উপর চালানো পাকিস্তানের এই গণহত্যাও স্বীকৃতি পেতে হবে।

২৫ মার্চ, সরকার এ দিনটিকে গণহত্যা দিবস হিসাবে ঘোষনা করেছে। এখন দরকার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়। পাকিস্তান যে শুধু বাংলাদেশের মানুষের উপরই গনহত্যা চালিয়েছিল তা নয়, বেলুচিস্তানেও তারা গনহত্যা চালিয়েছে যুগ যুগ ধরে। তবে বেলুচিস্থানের মানুষেরা পারেনি জয়ী হতে। পেরেছিলাম আমরা, আমরা ঠিকই মনবতার বিরুদ্ধে পাকিস্তানের যুদ্ধকে সমুচিত জবাব দিয়েছি। আমাদের ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে অনেক… অনেক।

পাকিস্তানিরা ৭১ এ এতোটাই নির্মম গণহত্যা আমাদের উপর চালিয়েছিল যেটা গোটা বিশ্ববাসীকে হতবাক করে দিয়েছিলো। বিশ্বের যেকোনো গণহত্যাকেই হার মানিয়েছিল একাত্তরে এ দেশে সংঘটিত গণহত্যা। মাইলাই গণহত্যা সংগঠিত হয়েছিলো ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময়। মার্কিন সৈন্যরা চীন সাগরের উপকূলে ছোট্ট গ্রাম মাইলাই এ কয়েক ঘণ্টায় ৩৪৭ জন মানুষকে হত্যা করে। আর চেক প্রজাতন্ত্রের লিডিস গ্রামে এক বেলায় ১৭৩ জনকে হত্যা করে জার্মান সৈন্যরা ১৯৪২ সালের ১০ জুনে। আরও কয়েকশ নারী ও ১০০ শিশুকে তখন পাঠানো হয়েছিলো কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে। যাঁদের পরবর্তীতে হত্যা করা হয়। তবে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে প্রথম তিন মাসেই মাইলাই ও লিডিসের মতো “কয়েকশো” গণহত্যা সংঘটিত হয়। আই রিপিট “কয়েকশো গণহত্যা” !!

এই লেখাটি পড়ার আগে চোখে যথেষ্ট পানির স্টক নিয়ে বসবেন। অশ্রু ঝরতে ঝরতে চোখ শুকিয়ে যেতে পারে। তবুও আসুন পাক বাহিনীর নির্মম গনহত্যার অজানা কিছু গল্প শোনা যাক।


এক.

মালতিয়া গ্রামের সীমানা থেকেই পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গাড়ির গতি মন্থর হয়ে যায়। রাস্তায় এত মৃতদেহ, ওগুলো না সরালে গাড়ি নিয়ে এগুনোই যাচ্ছে না। পাকিস্তানী সৈন্যরা কয়েকজন লোক ডেকে আনে এবং অস্ত্রের মুখে তাদের বাধ্য করে ওখান থেকে চৌরাস্তা ও চৌরাস্তা থেকে ডুমুরিয়ার দিকে কিছুদূর পর্যন্ত রাস্তার উপরের লাশগুলো টেনে একপাশে সরিয়ে ফেলতে- যেন জিপ নিয়ে পাকিস্তানিরা ঐ পর্যন্ত যেতে পারে।
সেই গাড়ি আস্তে চলতে চলতে চৌরাস্তায় এসে থামে। কেশবপুর হয়ে যশোরের রাস্তায় এত লাশ যে, ওগুলো সরিয়ে যেতে অনেক সময় লাগবে। ডুমুরিয়া-খুলনা কাঁচা রাস্তার অবস্থাও একই। কিছু লাশ টেনে সরিয়ে জিপ ডুমুরিয়ার পথে ধীরে ধীরে এগুতে থাকে কয়েক মিনিট। তারপর থেমে যায়। আবার ফিরে এসে চৌরাস্তায় থামে। ওদিকেও লাশের স্তূপ। যাওয়া যাবে না।

খেয়া পারাপারের জন্য কোন লোক নেই। ভদ্রার বুকে ডুবে আছে অনেক নৌকা, বহু মৃতদেহ। ভদ্রার তীরে পড়ে আছে অসংখ্য মৃতদেহ। ইউপি চেয়ারম্যান, মেম্বার ছুটছে চৌরাস্তার দিকে। পাকি ক্যাপ্টেন এসেছে জিপ নিয়ে, সাথে কয়েকজন। হুকুম দিয়েছে, ইউপি চেয়ারম্যান, মেম্বার ও অন্যান্য স্থানীয় নেতারা যেন অবিলম্বে তার সাথে দেখা করে।

রুমাল নাকে চেপে জিপে বসে আছে ক্যাপ্টেন। কড়া হুকুম, আজ সন্ধ্যার মধ্যে সব লাশ নদীতে ফেলতে হবে। সবাই একে অন্যের দিকে চেয়ে থাকে। কিন্তু ক্যাপ্টেনকে কিছু বলার সাহস পায় না কেউ…..
‘স্যার, এই অল্পসময়ে এত লাশ নদীতে ফেলা সম্ভব নয়।’
‘কিঁউ?’- বিশ্রীভাবে চিৎকার করে উঠে পাকি ক্যাপ্টেন।
কতজন লোক পাওয়া যাবে, ক্যাপ্টেন জানতে চায়।
‘পুরো এলাকা খুঁজে একশ’জন।’
‘একশ’ লোকই যথেষ্ট। কাজ শুরু কর।’
‘চার পাঁচদিন লাগবে স্যার।’
দুইজনের এক একটা দল দিনে বড়জোর ৮ ঘণ্টা কাজ করতে পারবে।
ঘণ্টায় গড়ে ৬টা লাশ সরাতে পারে। ৮ ঘণ্টায় ৪৮ বা ৫০। খুব চেষ্টা করলে না হয় ৬০। এর বেশি কোনমতেই সম্ভব না।
‘ক্যায়া বক বক করতা হ্যয়’- ক্যাপ্টেন রেগে ওঠে।
‘লাশগুলো টেনে নদী পর্যন্ত নিয়ে যেতে সময় লাগবে। ২ জনের একটা দল বয়স্কদের ১টার বেশি লাশ নিতে পারবে না, ছোট ছেলে মেয়ে না হয় ৪/৫টা নিতে পারবে। নদীর লাশগুলো না হয় বাঁশ দিয়ে ঠেলে ঠেলে ভাটার টানে ছেড়ে দিলে সমুদ্রে চলে যাবে। কিন্তু ডাঙার লাশ সরাতে খাটুনি অনেক….
‘তব তো কাল তক হো না চাহিয়ে?
‘না, সাহেব, লাশ অনেক।’
‘কিতনা?’
মালতিয়া গ্রামের আশপাশ, রাস্তাঘাট, চুকনগর বাজার, পাতাখোলার মাঠ, বিল- এখানেই প্রায় ১০/১২ হাজার। নদীতে ৩/৪ হাজার। গাড়িতে ক্যাপ্টেনের সঙ্গে আসা দোভাষী বিষয়টা বুঝিয়ে বললে ক্যাপ্টেন বিশ্বাস করতে চায় না। জিপের সিটের উপর দাঁড়িয়ে ক্যাপ্টেন দেখতে থাকে চারপাশ- আসলে লাশের সংখ্যা কত? কিছুক্ষণ দেখার পর ক্যাপ্টেন শান্ত-কণ্ঠে বলে, সে সোমবার বিকেলে অথবা মঙ্গলবার সকালে আসবে—
[ সূত্র: ছবির প্রথম বই ]


দুই.

একজন মানুষ সর্বোচ্চ কতজন মানুষকে হত্যা করতে পারে বলে আপনি মনে করেন?
১০,
১০০,
২০০,
৫০০,
১০০০…?
আসলে সত্যিই অনেক ভালো মানুষ আপনি। পৃথিবী কতটা নির্মম সেটা এখনো জানা হয়ে ওঠেনি আপনার। অফিসিয়ালি একজন মানুষের হাতে সর্বোচ্চ হত্যা সংখ্যা ২,৭৪৬ এবং এই বিশ্ব রেকর্ডটির মালিক আমেরিকা সেনাবাহিনীর সার্জেন্ট ডিলার্ড জনসন। মহান এই যোদ্ধা তার সৈনিক জীবনের বেশীরভাগ সময় কাটিয়েছে ইরাকে।

সত্যি বলতে অফিসিয়ালি সংখ্যাটা ২,৭৪৬ হলেও- আমার কাছে আরেকটা রেকর্ডের খবর আছে…
দিনটা ১৯৭১ সালের নভেম্বর মাসের আট তারিখ

রাওয়ালপিণ্ডির সিএমএইচে এক তরুণ পাকিস্তানী অফিসারকে আনা হয়েছে
মানসিক চিকিৎসা করার জন্য…
“সে একাই প্রায় ১৪,০০০ মানুষকে হত্যা করেছে। এত এত লাশ দেখতে দেখতে সে পাগল হয়ে পড়েছে। যুদ্ধের কথা মনে পড়লেই তার ক্রমাগত খিঁচুনি হচ্ছে এবং ঘুমিয়ে পড়লে দুঃস্বপ্ন দেখছে… তাকে ফিরে যেতে হবে হিন্দুদের শেষ করতে হবে…”
গল্পটা ক্যামন যেন বাড়াবাড়ি মনে হয় না…?
আসলেই আমাদের প্রজন্ম বড় বেশী নিরপেক্ষ…
মুক্তিযুদ্ধে পাকি বর্বরতা নিয়ে বাড়াবাড়ি তারা একেবারেই বরদাশত করে না…
হে প্রজন্ম…
কান খুলে শুনে রাখুন…
এই কথা কোন বাঙালী লেখক নিজের বইয়ের কাটতি বাড়ানোর জন্য লেখেননি। এটা লিখেছেন ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খানের পুত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল গওহর আইয়ুব, তার “Glimpses into the corridors of power”- বইতে। বইটার “স্পিলিটিং পাকিস্তান” অধ্যায়টা খুললেই খুঁজে পাবেন।
[ সূত্র: ছবির দ্বিতীয় বই ]


তিন.

১৯৭১ সালের ১০ই ডিসেম্বর ভারতীয় সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন বিক্রম সিং ক্ষিপ্র গতিতে গাড়ি চালিয়ে সাতক্ষীরার দিকে যাচ্ছিলেন। তার সাথে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের মূসা সাদিক সহ অন্য কয়েকজন। হঠাৎ মাহমুদপুর ঘোনার মাঝামাঝি স্থানে তাঁর গাড়ির সামনে এসে দাড়ায় তিন কৃষক ও দুই বালক। যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আচমকা এই ঘটনায় সতর্কতার সাথে গাড়ি থামিয়ে ক্যাপ্টেন বিক্রম সিং জানতে পারলেন ঘটনা – কাছের একটি মসজিদে পাকিস্তানী খান সেনারা ঘাঁটি করে কয়েক মাস থেকে তাদের এলাকার ১১টি মেয়েকে আটকে রেখেছে। এরা মৃত না জীবিত তার কোন খবর তারা পাচ্ছে না।

সঙ্গে সঙ্গে ক্যাপ্টেন বিক্রম সিং তার ফোর্স নিয়ে মসজিদের দিকে যান এবং কিছু দূর থেকে গুলি ছুড়েন, পাল্টা জবাব না পেয়ে তিনি মসজিদের কাছে গিয়ে মেয়েদের কান্নার শব্দ শুনতে পান। সাথে সাথেই তিনি বাঙালিদের ডেকে বললেন, সেখানে পাকিস্তানী সৈন্য নেই। এ কথা শুনে লোকজন হুড়মুড় করে মসজিদে ঢুকে দেখেন তাদের ১১ জন কন্যা মসজিদের মধ্যে বিবস্ত্র অবস্থায় একে অপরকে ধরে লজ্জা নিবারনের চেষ্টা করছে, আর অঝোরে কাঁদছে।

পাক সেনারা কোন সময় যে এখান থেকে চলে গেছে তা তারা জানেই না।
ক্যাপ্টেন বিক্রম সিং শিশুর মত কেঁদে ওঠেন।
কাঁদতে কাঁদতে নিজের মাথার পাগড়ি খুলে- পাশের লোকদের হাতে তুলে দিয়ে চোখ মুছতে মুছতে দৌড়ে চলে যান গাড়িতে।


চার.

কুষ্টিয়ার কুমার খালির কাছাকাছি একটি ক্যাম্পে পাক বাহিনীর ধর্ষন সম্পর্কিত অন্যরকম একটি ঘটনা ঘটে।
একদিন পাকিস্তানী সৈন্যরা স্থানীয় রাজাকার কমান্ডারকে সঙ্গে নিয়ে মেজরের জন্য সুন্দরী মেয়েদের খোঁজে বের হয়। সমস্থ গ্রাম খোঁজে তারা কিন্তু কোন মেয়ের সন্ধান না পেয়ে পরে রাজাকার কমান্ডারের বাড়িতে খেতে আসে। এখানে এসে সৈন্যরা সেই রাজাকারের ঘরে তার ষোড়শী কন্যাকে দেখতে পায়। রাজাকারের বাড়িতে সৈন্যরা খাওয়া-দাওয়া শেষে রাজাকারকে ঘরের খুটির সঙ্গে বেঁধে রেখে তার স্ত্রী, বোন সহ বাড়ির অন্যান্য মহিলাদের ধর্ষন করে, যাওয়ার সময় সৈন্যরা রাজাকারের কন্যাটিকে সঙ্গে নিয়ে যায়।
কয়েক দিন পর এই কন্যার লাশ কচুরিপানা ভর্তি ঐ পুকুরে ভেসে থাকতে দেখা যায়।


পাঁচ.

পাকি বর্বরেরা প্রত্যেক মহিলাকে অবর্ণনীয় কষ্ট ও যন্ত্রণা দিয়ে ধর্ষণ করে। এরপর তাদের হত্যা করে। ধোপা যেভাবে কাপড় কাচে সেভাবে রেললাইনের ওপর মাথা আছড়ে, কখনও দু’পা ধরে টান দিয়ে ছিঁড়ে দু’টুকরা করে হত্যা করেছে শিশুদের। স্বাধীনতার অনেকদিন পরেও সেখানে মহিলাদের কাপড়, ক্লিপ, চুল, চুলের খোঁপা ইত্যাদি পড়ে থাকতে দেখা যায়। সেখান থেকে আমি আমার ছোট বোনের ফ্রকের এক টুকরো কাপড় খুঁজে পাই
-বিনোদ কুমার, নীলফামারী


ছয়.

আমাদের পাশের বাড়ির একটি মেয়ে। সদ্য মা হয়েছে, আট দিনের বাচ্চা কোলে। ঐ সময় সে বাচ্চাটিকে দুধ খাওয়াচ্ছিলো। এমন সময় বাড়িতে আক্রমণ। ঘরে তখন কেউ ছিলো না। এরপর যা হবার তাই হলো, মেয়েটির উপর চলল অমানসিক নির্যাতন। এরমধ্যেই দুপুর গড়িয়ে এল, পাকিরা খাবার খেতে চাইল। ঘরে কিছু না থাকায় ক্ষেত থেকে বেগুণ এনে দিতে বলল। ভীত মেয়েটি ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। মেয়েটির আসতে দেরি হচ্ছিলো দেখে পাকিরা তার বাচ্চাকে গরম ভাতের হাঁড়িতে ছুঁড়ে দিয়ে ঘর থেকে নেমে গেল…
-ভানু বেগম, ছাব্বিশা, ভূয়াপুর, টাঙ্গাইল


সাত.

মার্চে মিরপুরের একটি বাড়ি থেকে পরিবারের সবাইকে ধরে আনা হয় এবং কাপড় খুলতে বলা হয়। তারা এতে রাজি না হলে বাবা ও ছেলেকে আদেশ করা হয় যথাক্রমে মেয়ে এবং মাকে ধর্ষণ করতে। এতেও রাজি না হলে প্রথমে বাবা এবং ছেলে কে টুকরো টুকরো করে হত্যা করা হয় এবং মা মেয়ে দুজনকে দুজনের চুলের সাথে বেঁধে উলঙ্গ অবস্থায় টানতে টানতে ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়।”
-মোঃ নুরুল ইসলাম, বাটিয়ামারা কুমারখালি।

আজ যে সাতটি ঘটনা বললাম এগুলো সব মুক্তিযুদ্ধের সময় পাক বাহিনীর মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের অজানা কয়েকটি গল্প। তাহলে ভেবে দেখুন সারা বাংলাদেশ জুড়ে এমন কত সহস্র গল্প আছে ! এর পরও আপনি নিরপেক্ষ হয়ে থাকতে চাইবেন ? আনকন্ডিশনালী পাকি ও তাদের এদেশীও দোসরদের ঘৃনা করতে শিখুন।

তবে মুক্তিযুদ্ধের সময়কার গল্প শুনে শুধুই কি কাঁদবেন ? বাঙ্গালির বীরত্বের কাহিনী শুনে আনন্দ পাবেন না ? বাঙ্গালির মনবতা, মহানূভবতা শুনে আনন্দঅশ্রু ঝরাবেন না ? সেই গল্পের জন্য আগামীকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

Related Posts

Bangladesh's development hurdles

What are the main obstacles to Bangladesh’s development?

Bangladesh is a promising country in South Asia, with significant growth in economic progress, humanRead More

Why isn't Bangladesh developed?

বাংলাদেশের উন্নয়নের পথে প্রধান সমস্যাগুলো কী কী?

বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি সম্ভাবনাময় দেশ, যার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, মানব উন্নয়ন সূচকে অগ্রগতি এবং বৈশ্বিকRead More

Is 3 million martyrs real?

What was the number of martyrs in the 1971 Liberation War?

The claim of 3 million martyrs is entirely unrealistic – there’s no logical basis toRead More

Comments are Closed